সম্মান বাঁচানোর ম্যাচে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

Share on facebook
Share on whatsapp
Share on twitter
Share on linkedin

আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে নামছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর ২টায়

আগেই সিরিজ জিতে যাওয়ায় রশিদ খানকে বিশ্রামে রেখেছে আফগানিস্তান। এছাড়া প্রথম দুই ম্যাচ খেলা পেসার সেলিম সাফিও নেই আজ। তাদের জায়গায় দলে এসেছেন আব্দুল রহমান ও জিয়া আকবর।

অন্যদিকে বাংলাদেশ দলে তিন পরিবর্তন এনেছে। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে থাকা এবাদত হোসেন ছিটকে গেছেন পুরো সিরিজ থেকেই। পেশির ইনজুরিতে দুই সপ্তাহ মাঠের বাহিরে থাকতে হবে এই পেসারের। সেই মোতাবেক শেষ ওয়ানডের পাশাপাশি তার খেলা হবে না টি-টোয়েন্টি সিরিজেও। অন্য দুই পেসার হাসান মাহমুদ ও মুস্তাফিজুর রহমানও নেই আজ। দলে এসেছেন তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম ও শরীফুল ইসলাম।

৯ বছর পর ঘরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশের শঙ্কায় বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ম্যাচে হারলেই প্রথমবারের মতো এই নতুন ক্রিকেটশক্তির কাছে হোয়াইটওয়াশের শঙ্কায় পড়তে হবে টাইগারদের।

২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ হারের পর ঘরের মাঠে টানা ৭টি সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। এই ধারায় ছেদ পড়ে ২০২৩ সালে সেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ হারেই। আর ঘরের মাঠে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার স্মৃতি তো ভুলতেই বসেছে টাইগাররা। স্মৃতি হাতড়ে ফিরে যেতে হচ্ছে ৯ বছর আগে। ২০১৪ সালে ঘরের মাটিতে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে শ্রীলঙ্কার কাছে শেষবার হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল টাইগাররা।

২০১১ সালের পর ঘরের মাঠে এই এক সিরিজেই হোয়াইটওয়াশ হয়েছে টাইগাররা। অথচ তার আগের এক যুগে ওয়ানডেতে ঘরের মাঠে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ হয়েছে ১১ বার। আর ঘরে-বাইরে সব মিলিয়ে হিসেব করলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় ৩১ বার! ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি হোয়াইটওয়াশ হওয়া একমাত্র দলটি জিম্বাবুয়ে। এখন পর্যন্ত ৪১ বার হোয়াইটওয়াশ হয়েছে তারা।

বাংলাদেশ একাদশ
লিটন দাস (অধিনায়ক), মোহাম্মদ নাঈম, নাজমুল হোসেন, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম ও শরীফুল ইসলাম।

আফগানিস্তান একাদশ
রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, রহমত শাহ, হাশমতউল্লাহ শহীদি, নাজিবুল্লা জাদরান, মোহাম্মদ নবী, মুজিব উর রহমান, ফজলহক ফারুকি, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, জিয়া আকবর ও আব্দুল রহমান।

মন্তব্য করুন